কীভাবে ?
বিয়ের আগে নিজের বাড়িতে একটা রুটিনের মধ্যে চলছিলেন তাঁরা। নির্দিষ্ট সময় ঘুম থেকে ওঠা, ঠিক সময় খাবার খাওয়া, তাও আবার পরিমাণ বুঝে। কিন্তু, বিয়ের পর একটা নতুন বাড়িতে এগুলি সম্ভব হয় না। নতুন লোকজন, নতুন পরিবেশের মাঝে নির্দিষ্ট সময় খাওয়া তাও আবার বেছে বেছে সেটা অসম্ভব। ফলে বিয়ের আগের দিনগুলির রুটিনের পরিবর্তন হয়ে যায়।
এছাড়া প্রথা মেনে বিয়ের পর আত্মীয়ের বাড়িতে খেতে যাওয়ার একটা রেওয়াজ আছে ভারতীয়দের মধ্যে। এবার সেই আত্মীয়ের বাড়িতে গিয়ে এটা খাব না, ওটা খাব না বলা যায় না। যা খেতে দেয় সবই খেয়ে নিতে হয়।
তবে মোটা হওয়ার আরও একটা কারণ রয়েছে। তা হল, ভালোবাসা ও নিরাপত্তা। এতদিন অভিভাবকদের নিরাপত্তার ঘেরাটোপের মধ্যে ছিলেন। বিয়ের পর নতুন পরিবেশে অন্য এক মানুষের সঙ্গ মিলছে। যার সঙ্গে গোটা জীবন কাটাবেন। এমনকী, বাবা-মায়ের নিরাপত্তার থেকে এই নিরাপত্তা আর ভালোবাসা একটু অন্যরকম হয়। সেই নিরাপত্তা আর ভালোবাসা যদি সঠিক হয়, তাহলে অভিভাবকদের থেকে দূরে এসেও অনেকটা শান্তি পাওয়া যায়। যা মনকে অনেকটা নিশ্চিন্ত করে তোলে। আর মনের এই শান্তির জন্যও অনেকে মোটা হয়ে যান।
আরও পড়ুন
সেলফি তুলে দেশছাড়া হতে হল এই সুন্দরী ও তাঁর পরিবারকে !
সান্তারূপী রায়গঞ্জের বিধায়ক, দুস্থদের হাতে তুলে দিলেন কম্বল
জন্মদিনে অটলবিহারি বাজপেয়িকে শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর
প্রয়াত হলেন প্রখ্যাত অভিনেতা পার্থ মুখোপাধ্যায়